মার্কেটপ্লেস হিসেবে oDesk, Elance, Freelancer যতটা পরিচিত, Fiverr ঠিক ততটা পরিচিত নয়। এখানকার কাজ গুলো মাত্র ৫ ডলারে বিক্রি হয় বলে অনেকেই এই মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে আগ্রহ বোধ করেননা। কিন্তু কিছু সঠিক কৌশল বা নিয়ম মেনে কাজ করলে এই মার্কেটপ্লেস হতে পারে আপনার সর্বোচ্চ আয়ের উৎস। এখানে কিছু ছোট ছোট বিষয় তুলে ধরলাম।
- গিগ গুলো খুব আকর্ষণীয় করে তৈরি করতে হবে। ইউনিক আর ক্রিয়েটিভ ছবি, কন্টেন্ট, টাইটেল এবং বর্ণনার মাধ্যমে গিগ সাজিয়ে তুললে তা বিক্রির সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। তবে বর্ণনা বা টাইটেল অবশ্যই প্রাসঙ্গিক হতে হবে।
- গিগের ক্যাটাগরি সিলেক্ট করার করার ক্ষেত্রে সচেতন হতে হবে। সঠিক ক্যাটাগরি সিলেক্ট না করলে আপনার গিগ সঠিক বায়ার এর কাছে পৌছাতেই পারবেনা আর তা হলে গিগ বিক্রির আশা করাটাই বোকামি।
- গিগে যদি ভিডিও এড করা হয়, সে গিগ ৬০% বেশি বিক্রি হয়, এটি পরীক্ষিত। গিগ সম্পর্কিত একটি ভিডিও তৈরি করে গিগে এড করলে গিগটি সার্চ রেজাল্টের প্রথম দিকে থাকে।
- গিগ গুলোকে বিভিন্ন স্যোশাল নেটওয়ার্ক/মিডিয়া সাইট গুলোতে প্রোমোট করতে পারেন। এতে করে আপনার গিগ ভিউ বাড়বে, আর গিগ ভিউ বাড়লে তা বিক্রির সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়।
- ফাইভারে গিগ তৈরি করার ক্ষেত্রে সরাররি গুগল থেকে ডাউনলোড করা ছবি ব্যাবহার করবেননা। এতে গিগ ডিনাইড হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিছুটা এডিট/পরিবর্তন করে তারপর আপলোড করুন।
- যখনই আপনার পিসি ওপেন করবেন, তখনই আপনার ফাইভার একাঊন্ট টি ওপেন করে রাখুন। এতে আপনাকে এক্টিভ দেখায় এবং গিগ সেলের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
- প্রয়জনে মোবাইল এ fiverr অ্যাপ টি ইন্সটল করে রাখুন।
- গিগ গুলোকে যত সম্ভব স্যোশাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন। এতে আপনার গিগ ভিউ বাড়বে এবং গিগ সেল বেশি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

2 comments
Click here for commentsgood article
Replythan bro
ReplyConversionConversion EmoticonEmoticon